ফেসবুক নতুন ফিচার হিসাবে “ফেসবুক নোট” নিয়ে এসেছে, যেখানে আপনি চাইলে আপনার দৈনন্দিন জীবনের ঘটে যাওয়া স্মৃতি, অনুভূতি ছোট ছোট স্ট্যাটাস আকারে শেয়ার করতে পারবেন।
এই লেখাতে আমরা এমন কিছু সুন্দর সুন্দর মেসেঞ্জার নোট আইডিয়া শেয়ার করবো, যেগুলো আপনি মেসেঞ্জার নোট স্ট্যাটাস হিসাবে ব্যবহার করতে পারবেন।
তাহলে আর দেরি কেন, চলুন দেখে নেই ২০২৫ সালের নতুন নতুন মেসেঞ্জার নোট স্ট্যাটাস বাংলাগুলি।
মেসেঞ্জার নোট স্ট্যাটাস বাংলা ২০২৫
নষ্ট করোনা আমাকে, নষ্টরা কষ্ট পায়! কষ্টরাই আবার নষ্ট করবে তোমাকে।
কাটা ছাড়া গোলাপ ভেবে, তোমায় হাতে তুলে নিয়েছিলাম।
উদ্দেশ্যহীন ভাবে এইইইতো, চলছে আরকি।
আমি এই পৃথিবীর সবথেকে কুৎসিত রোবট।
সবাই এগিয়ে যাচ্ছে, শুধু আমিই হারিয়ে যাচ্ছি।
আমি আসলে পাখি হয়ে জন্মাতে চেয়েছিলাম!
মেসেঞ্জার নোট ফানি
মেসেঞ্জারে বসে চিন্তা করছি আমার কি মেসেঞ্জার আছে!
যেই মেসেঞ্জারে মেসেজ আসে না, সেই মেসেঞ্জার বয়কট করলাম।
আজকে মেসেঞ্জার ডিলেট করে দিচ্ছি, মেয়েরা চাইলে ইন্সাট্রা আইডি নিতে পারো!
আরো মাত্র ১২ মাস! এর পর ২০২৬ সাল! জানিয়ে রাখলাম আরকি!
যখন জীবন নিয়ে সিরিয়াস হতে যাই তখনই চিন থেকে ভাইরাসের আগমন হয়!
মেসেঞ্জার নোট কষ্টের
শরীর রয়েছে, তবু মরে গেছে আমাদের মন!
আমি হিসেবে আমি অনন্য! মানুষ হিসাবে জঘন্য!
প্রিয়? তা সে যতই প্রিয় হোক, ধুলোর মতো উড়াই আমি, ভুল সময়ের শোক।
যে কল্পনায় থাকে, তাকে আবার হারানোর ভয় কিসের।
হাসি ছাড়া, কাউকে কিছু দেওয়ার মতো সাধ্য নাই আমার।
মেসেঞ্জার নোট ইসলামিক
গন্তব্য মাটির নিচে জানা সত্যেও, আমাদের আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন কমে না।
আমি যেমন ভালোবাসা চেয়েছিলাম, আল্লাহ আমার জীবনে তেমন ভালোবাসা পাঠিয়ে দিলেন! আলহামদুলিল্লাহ।
শীঘ্রই আপনি দেখতে পাবেন, আল্লাহ আপনাকে কেনো এত অপেক্ষা করালেন। ইনশা’আল্লাহ
বেঁচে আছি, এইতো আলহামদুলিল্লাহ।
বিপদ কেটে গেলে মানুষ উৎফুল্ল ও অহংকারী হয়ে যায়। [সূরা হুদ, আয়াত : ১০]
শেষ কথা
ফেসবুকের নতুন “ফেসবুক নোট” ফিচার আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ছোটখাটো মুহূর্তগুলোকে শেয়ার করার দারুণ একটি সুযোগ এনে দিয়েছে। এই লেখাতে শেয়ার করা আইডিয়াগুলো আপনার ফেসবুক নোটগুলিকে করে তুলবে অনন্য।
নিজের অনুভূতি, স্মৃতি, কিংবা প্রিয় উক্তি দিয়ে নোট সাজিয়ে তোলা শুধু আপনাকে নয়, আপনার প্রিয়জনদেরও মন ভালো করে দিতে পারে। আশা করি, ২০২৫ সালের জন্য এই মেসেঞ্জার নোট স্ট্যাটাসগুলো আপনার সময় বাচাবে।
আজকের মতো এখানেই বিদায়, দেখা হবে আগামী লেখাতে।